বিখ্যাত মার্কেট প্লেসের পরিচিতি - মাইক্রোওয়ার্কার (Microworkers)
বিখ্যাত মার্কেট প্লেসের পরিচিতি এবং মাইক্রোওয়ার্কার (Microworkers) এ সম্বন্ধে বিস্তারিত তথ্য জানতে চান তাহলে মনোযোগ সহকারে নিম্নের আর্টিকেলটি পড়তে পারেন।
এই আর্টিকেলে আমরা আরো আলোচনা করছি মার্কেট প্লেস কী এবং পিপলপারআওয়ার (Peopleperhour)। এছাড়া আরও আলোচনা করছি কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক এর সম্বন্ধে সেগুলো জানতে হলে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার অনুরোধ রইলো।
বিখ্যাত মার্কেট প্লেসের পরিচিতি
অনলাইনে যখন কাজ করতে যাবেন, তখন কাজ কোথায় পাবেন, সবার ভেতরে সেই প্রশ্ন রয়েছে। অনলাইনে কাজ পাওয়ার জন্য মার্কেট প্লেসগুলে মানুষের কাছে প্রিয় জায়গা। অনলাইনে অনেক ধরনের মার্কেট প্লেস রয়েছে। মার্কেট প্লেস কী প্রথমেই সেটা জেনে নেওয়া যাক।
মার্কেট প্লেস কী
মার্কেট প্লেস হলো অনলাইনে এমন ওয়েবসাইট, যেখানে বায়াররা তাদের কাজ করার মতো দক্ষ লোক বা ফ্রিল্যান্সার খুঁজতে আসেন। আবার যারা ফ্রিল্যান্সার, তারা কাজ খুঁজে পাওয়ার জন্য এসব সাইটে প্রবেশ করেন। অনেক ফ্রিল্যান্সারের মধ্য থেকে যাচাই-বাছাই করে বায়ার তার কাজের জন্য যোগ্য কাউকে বাছাই করে কাজ দেন। এসব সাইটকেই মার্কেট প্লেস বলে।
আরো পড়ুনঃ প্যাসিভ আয়ের কৌশলগুলি
মার্কেট প্লেসগুলো বায়ার এবং ফ্রিল্যান্সারদের মধ্যে সংযোগ স্থাপনকারী হিসেবে কাজ করে। বায়াররা এসব মার্কেট প্লেসে পেমেন্ট করেন। সেই পেমেন্ট ফ্রিল্যান্সারদের মার্কেট প্লেসের অ্যাকাউন্টে জমা হয়। পরে বিভিন্ন পদ্ধতিতে সেই ডলারগুলো ওঠানো যায়। এসব মার্কেট প্লেসে ফ্রিল্যান্সারদের কাজের ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন ধরনের রেটিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে।
এগুলো দেখেই বায়াররা তাদের কাজের জন্য যোগা ফ্রিল্যান্সার বাছাই করতে পারেন। অনলাইনে মার্কেট প্লেসের সংখ্যা অনেক। এগুলো বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের, বিভিন্ন ধরনের। এখানে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি মার্কেট প্লেস নিয়ে আলোচনা করা হলো-
আপওয়ার্ক (Upwork)
বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সারদের কাছে জনপ্রিয় মার্কেট প্লেসের নাম আপওয়ার্ক (www.upwork.com); এখানে বায়াররা বিভিন্ন কাজ নিয়ে জব পোস্ট করেন। কাজ করতে আগ্রহী ফ্রিল্যান্সাররা সেই কাজ পাওয়ার জন্য বিড করেন। এসব বিড দেখে বায়াররা তাদের কাজের জন্য যোগ্য লোককে বাছাই করেন।
এখানে বায়াররা দুভাবে কাজ দেন। একটা হচ্ছে ফিক্সড রেট, আরেকটা আওয়ারলি রেট।
আপওয়ার্কে সফল হওয়ার তিনটি টিপস
- ১. সঠিকভাবে প্রোফাইল সাজানো।
- ২. বিভিন্ন দক্ষতাবিষয়ক পরীক্ষা দেওয়া।
- ৩. বিড করার জন্য কভার লেটার।
আপওয়ার্কের মতো আরও মার্কেট প্লেসের নাম: www.freelancer.com এবং www.guru.com
ফাইভার (Fiverr)
আপওয়ার্কে বায়াররা কাজের জন্য ফ্রিল্যান্সার চেয়ে পোস্ট করেন। আর ফাইভারে বিষয়টা উল্টো ঘটে। ফাইভারে ফ্রিল্যান্সাররা তাদের সার্ভিস অফার করে পোস্ট করেন, যাকে বলা হয় গিগ। এসব গিগ ৫ ডলার থেকে ২০০ ডলারে বিক্রি হয়। (এই মার্কেট প্লেসের লিংক: www.fiverr.com) কিন্তু ফাইভারে আগেই আপনাকে গিগ বানিয়ে রাখতে হবে এবং ক্লায়েন্টরা সেটা কিনবেন। ফাইভারে মূলত সব ধরনের কাজ পাওয়া যায়। আপনি যেকোনো একটি সেক্টরে কাজ শিখেই এখানে কাজ করতে পারবেন। যারা মার্কেট প্লেসে একেবারে নতুন, তারা খুব সহজেই ফাইভার থেকে কাজ পেতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ অনলাইনে ব্যবসা করে কোটিপতি
ফাইভারে সফল হওয়ার তিনটি টিপস
- ১. ফাইভারে বিড করতে হয় না, তাই বিড করা নিয়ে নতুনদের চিন্তা করতে হয় না।
- ২. বিশেষ করে গিগের ওপর গুরুত্ব দিতে হয় ভালো কী ওয়ার্ড দিয়ে তৈরি করতে পারলে অনেক ডলার আয় করা সম্ভব।
- ৩. গিগকে যদি সোশ্যাল মিডিয়া কিংবা অন্য কোনোভাবে প্রমোশন করা যায় তাহলে অল্প দিনেই বিক্রি শুরু হয়ে যায় এবং ভালো বিক্রি হয়।
পিপলপারআওয়ার (Peopleperhour)
পিপলপারআওয়ার হচ্ছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক অনলাইন মার্কেট প্লেস (www.peopleperhour.com)। এখানে বায়াররা সহজেই জবের জন্য অফার করতে পারেন। আবার যিনি কাজ করবেন, তিনিও তার কাজ বিক্রি করতে পারবেন। এখান থেকে কাজ কিনে আবার এই মার্কেট প্লেসেই বিক্রি করতে পারবেন। এই মার্কেট প্লেসে নির্দিষ্ট এবং ঘণ্টাভিত্তিক কাজ করার সুযোগ আছে।
পিপলপারআওয়ারে সফল হওয়ার তিনটি টিপস
- ১. এই মার্কেট প্লেসে প্রচুর পরিমাণে কাজ পাওয়া যায়।
- ২. মার্কেট প্লেসের ফিচারগুলো খুব সহজ। ঘণ্টাভিত্তিক কাজ করতে গেলে আলাদা কোনো সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হয় না।
- ৩. কাজের যথাযথ পারিশ্রমিক পাওয়া যায় এবং কাজের গ্রহণযোগ্যতাও অনেক।
নাইনটিনাইন ডিজাইন (99designs)
যারা গ্রাফিকস ডিজাইন জানেন, তাদের জন্য উপযুক্ত মার্কেট প্লেস হচ্ছে নাইনটিনাইনডিজাইন (www.99designs.com); যারা গ্রাফিকস ডিজাইনার কেবলমাত্র তারাই এই সাইটটিতে কাজ করতে পারেন। এই মার্কেট প্লেসে বিজনেস কার্ড ডিজাইন, লোগো ডিজাইন, ওয়েবসাইট ডিজাইন, বাটন ডিজাইন ইত্যাদি কাজ পাওয়া যায়।
এখানে ডিজাইন-সম্পর্কিত কাজের প্রতিযোগিতায় জয়লাভ করার মাধ্যমে আয় করতে হয়। এ মার্কেট প্লেসে ডিজাইন-সম্পর্কিত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। কোনো বায়ারের যখন কোনো ডিজাইনের কাজ প্রয়োজন হয় তখন তারা এ মার্কেট প্লেসে এসে প্রতিযোগিতার আয়োজন করেন। ফ্রিল্যান্সাররা এসব প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন।
নির্দিষ্ট দিন পর্যন্ত পতিযোগিতা চলে। শেষের দিন বায়ার যার কাজটি সুন্দর হয় তাকে বিজয়ী ঘোষণা করেন। পরে বিজয়ীকে ঘোষিত অর্থ প্রদান করা হয়। বিড করার ঝামেলা এ মার্কেট প্লেসে নেই। সাধারণত একটা লোগো প্রতিযোগিতায় জিতলে ৩০০ থেকে ১ হাজার ২০০ ডলার পর্যন্ত আয় করা যায়।
নাইনটিনাইন ডিজাইনে সফল হওয়ার তিনটি টিপস
- ১. প্রতিযোগিতাগুলোতে নতুন-পুরোনো সবাই অংশগ্রহণ করতে পারেন এবং সবারই সেখানে জেতার সুযোগ থাকে।
- ২. প্রতিযোগিতায় একজন প্রতিযোগী যত ইচ্ছা ততগুলো ডিজাইন জমা দিতে পারেন।
- ৩. প্রতিযোগীদের ডিজাইন দেখার সুযোগ থাকায় ডিজাইন কনসেপ্ট বৃদ্ধি করার সুযোগ থাকে।
ইনভাটো (Envato)
ইনভাটোর অনেকগুলো ওয়েবসাইট রয়েছে। গ্রাফিকরিভার (www.graphicriver.net) হচ্ছে গ্রাফিকস ডিজাইনারদের জন্য, থিমফরেস্ট (www.themeforest.net) হচ্ছে ওয়েব ডিজাইনারদের জন্য। গ্রাফিকস ডিজাইনাররা তাদের ডিজাইন যেমন লোগো, ভিজিটিং কার্ড থেকে শুরু করে সব ধরনের ডিজাইন-সম্পর্কিত পণ্য এখানে বিক্রি করতে পারেন এবং ওয়েব ডেভেলপার হলে এইচটিএমএল টেমপ্লেট, সিএসএস, ওয়ার্ডপ্রেস থিম বিক্রি করতে পারেন।
ক্রিয়েটিভ ডিজাইন করতে পারলে থিমফরেস্টে এবং গ্রাফিকরিভারে প্রচুর আয় সম্ভব। ভালো মানের ডিজাইন না হলে খিমফরেস্ট কর্তৃপক্ষ ডিজাইন অ্যাপ্রুভ করবে না। একটা ডিজাইন অ্যাপ্রুভ হলে সেটা সারা জীবন যতবার বিক্রি হবে, সেখান থেকে ততবারই আয় হবে। অর্থাৎ একটা ডিজাইন সারা জীবনের আয়।
ইনভাটোতে সফল হওয়ার তিনটি টিপস
- ১. কাজ করার সময় কপি না করা ভালো, তাতে ডিজাইন অ্যাপ্রুভ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
- ২. ডিজাইন যদি ক্রিয়েটিভ হয়, তাহলে বিক্রি করতে সময় লাগে না।
- ৩. ডিজাইনের বিক্রি বৃদ্ধির জন্য সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংসহ এসইওর অন্যান্য প্রসেস কাজে লাগালে ভালো ফল পাওয়া যায়।
মাইক্রোওয়ার্কার (Microworkers)
ছোট ছোট কাজ সহজেই খুঁজে পাওয়ার সাইটের নাম মাইক্রোওয়ার্কার (www.microworkers.com)। যারা একেবারে নতুন তাদের জন্য এই মার্কেট প্লেসে কাজ করা অনেক সহজ। ফোরাম পোস্টিং, সাইন আপ, ফেসবুক লাইক-ভোট, টুইটার টুইট-রিটুইট, ক্লিক-সার্চ, বুকমার্ক, ইয়াহু এনসার এই কাজগুলো মাইক্রোওয়ার্কারে খুব বেশি পাওয়া যায়। কাজের জন্য বিড করতে হয় না। কাজগুলো খুব ছোট হয় এবং ৫ থেকে ৩০ মিনিটের মধ্যে কাজগুলো করা যায়। যত মার্কেট প্লেস আছে সবচেয়ে সহজ এই মার্কেট প্লেসে কাজ করা।
আরো পড়ুনঃ প্যাসিভ ইনকামের আইডিয়া
মাইক্রোওয়ার্কারে সফল হওয়ার তিনটি টিপস
- ১. নিজে করতে পারবেন, এ রকম কাজগুলোতে শুধু অ্যাপ্লাই করবেন।
- ২. শুরুতে সময়মতো কাজ ডেলিভারি দিয়ে বায়ারের থেকে ভালো ফিডব্যাক জোগাড় করার চেষ্টা করুন।
- ৩. কাজের বর্ণনা ভালোভাবে পড়ে তারপর কাজের জন্য অ্যাপ্লাই করবেন।
ক্লিকব্যাংক (Clickbank)
ক্লিকব্যাংক (www.clickbank.com) একটি অ্যাফিলিয়েট মার্কেট প্লেস। এখানে সদস্য হয়ে বিভিন্ন পণ্য প্রচারের লিংক নিজের সাইটে রাখা যায় এবং সেই লিংকের মাধ্যমে মূল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে পণ্য বিক্রি হলে ফ্রিল্যান্সাররা বিক্রি থেকে একটা নির্দিষ্ট কমিশন পাবেন। ক্লিকব্যাংকের প্রোডাক্টগুলো ডিজিটাল প্রোডাক্ট।
অর্থাৎ বিভিন্ন ধরনের ইবুক, টিউটোরিয়াল সিডি, সফটওয়্যার সিডিসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন ডিজিটাল প্রোডাক্ট এখানে পাওয়া যায়। ক্লিকব্যাংক একটি মার্কেট প্লেস, এখানে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের প্রোডাক্ট-সম্পর্কিত বিভিন্ন অফার নিয়ে আসে। ফ্রিল্যান্সাররা সেসব অফার নিয়ে অ্যাফিলিয়েশন করেন। যত বেশি প্রোডাক্ট বা সেবা বিক্রি করা যায়, তত বেশি কমিশন জমা হবে।
ক্লিকব্যাংকে সফল হওয়ার তিনটি টিপস
- ১. এসইও এবং ডিজিটাল মার্কেটিং ভালো জানা থাকলে বিক্রি বেশি হবে।
- ২. টার্গেট ক্লায়েন্ট নির্ধারণ করে সেই অনুযায়ী মার্কেটিং পরিকল্পনা করলে বিক্রি বেশি পাওয়া যাবে।
- ৩. শুরুর দিকে কম প্রতিযোগিতার কাজ পছন্দ করে কাজ করলে ভালো বিক্রি পাওয়া যায়।
অ্যামাজন (Amazon)
অ্যামাজন (www.affiliate-program.amazon.com) হচ্ছে অনলাইনে পণ্য বিক্রির সবচেয়ে বড় স্টোর। অ্যাফিলিয়েশনের ক্ষেত্রেও বড় সেক্টর হচ্ছে অ্যামাজন। এখানে পণ্যের মধ্যে শিপিং পণ্য বেশি। দৈনন্দিন কাজে ব্যবহৃত ছোট থেকে বড় সব পণ্য অ্যামাজনে পাওয়া যায়। সেসব পণ্যের বিক্রির জন্য অ্যাফিলিয়েশন করা যায়।
ভালোভাবে কাজ না জেনে অ্যাফিলিয়েশনের জন্য অ্যামাজনে অ্যাকাউন্ট না খোলাই ভালো। কারণ ৯০ দিনের মধ্যে প্রোডাক্ট বিক্রি করতে না পারলে অ্যাকাউন্ট সাসপেন্ড হতে পারে। অ্যাফিলিয়েশন করার জন্য নিজের ওয়েবসাইট তৈরি করে, সেই ওয়েবসাইটকে অনলাইনে প্রচার করতে হয়।
আরো পড়ুনঃ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি
অ্যামাজনে সফল হওয়ার তিনটি টিপস
- ১. ওয়েবসাইটকে গুগলের সার্চের প্রথম অবস্থানে আনার প্রক্রিয়া (এসইও) জানা থাকতে হবে।
- ২. ব্লগিং করার অভ্যাস তৈরি করতে হবে।
- ৩. ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে ভালো দক্ষতা থাকতে হবে।
অ্যাফিলিয়েশন হচ্ছে অনলাইনে আয়ের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় মাধ্যম। তবে সঠিক দক্ষতা অর্জন ছাড়া কাজ করার সুযোগ নেই। এ ছাড়া আরও অনেক ধরনের মার্কেট প্লেস রয়েছে। কিছু মার্কেট প্লেস রয়েছে, যেখানে টি-শার্ট, মগ থেকে শুরু করে অন্যান্য গিফট পণ্যের ডিজাইন করে সেগুলোকে প্রচার করার মাধ্যমে বিক্রি করে গ্রাফিকস ডিজাইনাররা ভালো আয় করতে পারেন। সে রকম দুটি ওয়েবসাইটের নাম- ও
www.teespring.com
www.zazzle.com
আবার কিছু মার্কেট প্লেস রয়েছে, যেখানে ওয়েবসাইট বিক্রি করা যায়। এ ক্ষেত্রে ওয়েবসাইটগুলোর মাধ্যমে আয় হয় (অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে আয়, অ্যাফিলিয়েশনের মাধ্যমে আয় কিংবা অন্য যেকোনোভাবে আয়) এমন সাইটগুলোকেই শুধু বিক্রি করা যাবে। যে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বেশি আয় হয়, সেই ওয়েবসাইট বেশি বিক্রি হতে পারে। এ রকম সাইটগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য- www.flippa.com ও www.empireflippers.com
আশা করি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি এবং ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করে একটি ল্যান্ডিং পেজ সেটআপ করা এ সম্পর্কে জানাতে পেরে আমরা খুবই আনন্দিত এবং আপনাদের অনেক উপকার হবে। এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পেতে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়ম মত ফলো করুন। আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে শেয়ার করুন ধন্যবাদ।