ফাইভার থেকে টাকা উত্তোলন পদ্ধতি - ফাইভারে আকর্ষণীয় গিগ তৈরির টিপস
ফাইভার থেকে টাকা উত্তোলন পদ্ধতি এবং ফাইভারে আকর্ষণীয় গিগ তৈরির টিপস এ সম্বন্ধে বিস্তারিত তথ্য জানতে চান তাহলে মনোযোগ সহকারে নিম্নের আর্টিকেলটি পড়তে পারেন।
এই আর্টিকেলে আমরা আরো আলোচনা করছি ফাইভারে প্রোফাইল তৈরি এবং ফাইভারে গিগ বিক্রি বৃদ্ধির টিপস। এছাড়া আরও আলোচনা করছি কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক এর সম্বন্ধে সেগুলো জানতে হলে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার অনুরোধ রইলো।
ফাইভার নিয়ে বিস্তারিত
ফাইভারে ফ্রিল্যান্সাররা তাদের সার্ভিস অফার করে পোস্ট করেন, যাকে বলা হয় গিগ। এসব গিগ ৫ ডলার থেকে শুরু করে ২০০ ডলার পর্যন্ত বিক্রি হয়। ফাইভারে আগেই ফ্রিল্যান্সাররা গিগ বানিয়ে রাখেন এবং ক্লায়েন্টরা সেটা তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী কিনে থাকেন। ফাইভারে মূলত সব ধরনের কাজ পাওয়া যায়। আপনি যেকোনো একটি সেক্টরে কাজ শিখেই এখানে কাজ করতে পারবেন। যারা মার্কেট প্লেসে একেবারে নতুন তারা খুব সহজেই ফাইভার থেকে কাজ পেতে পারেন। এই মার্কেট প্লেসের ওয়েবলিংক-
www.fiverr.com
ফাইভারে যে গিগগুলো বেশি বিক্রি হয়
অনলাইন মার্কেটিং, ভিডিও এবং এনিমেশন ক্রিয়েটিং, প্রফেশনাল আর্টিকেল রাইটিং, ইমেজ স্ট্রেচ, লোগো ডিজাইন ও প্রোগ্রামিং।
ফাইভারে প্রোফাইল তৈরি
ফাইভারে গিগ তৈরি করতে হলে এখানে আপনার একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য ই-মেইল অ্যাড্রেস লাগবে। ফেসবুক অথবা গুগল প্লাস দিয়েও সাইনআপ করা যায়। অ্যাকাউন্ট নিশ্চিত করার জন্য ই-মেইল ভ্যারিফিকেশন করা হয়। অ্যাকাউন্ট করার সময় সাইনআপ ফর্মে সঠিক তথ্য দিয়ে পূরণ করতে হয়।
আরো পড়ুনঃ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি
অ্যাকাউন্ট নিশ্চিত হয়ে গেলে প্রোফাইলটি সুন্দরভাবে তৈরি করতে হবে। অ্যাকাউন্ট খোলার পর লগইন করে সেটিংস থেকে পাবলিক প্রোফাইল সেটিংস অপশনে গিয়ে বিস্তারিত লিখে প্রোফাইল তৈরি করতে হবে। হাসি-খুশি এবং স্পষ্ট প্রোফাইল পিকচার ব্যবহার করতে হবে। নকল কোনো কিছু দেওয়া যাবে না।
আপনি যে বিষয়ে দক্ষ, সেই বিষয়ের ওপর ১৫০-৩০০ শব্দের মধ্যে লিখতে হবে। আপনি বায়ারের সাথে যে ভাষায় যোগাযোগ করবেন, সেটি সিলেক্ট করে দিতে পারেন। প্রোফাইল কমপ্লিট হয়ে গেলে এখন অনুসন্ধান করার পালা। গিগ তৈরির জন্য অন্যের গিগগুলো দেখে আইডিয়া নেওয়া যেতে পারে। এ ছাড়া গিগগুলোর বর্ণনা দেখলেও অনেক কিছু জানা যাবে।
ফাইভারে আকর্ষণীয় গিগ তৈরির টিপস
গিগ হলো অফারকৃত বিশেষ একটি সার্ভিস। প্রথম অবস্থায় একটা গিগ বায়ারের কাছে ৫ ডলার সেল করা যায়। গিগটি তৈরির সময় যে শর্ত দেওয়া হয় সেই অনুসারে কাজ সম্পন্ন করতে হবে। গিগগুলোকে আকর্ষণীয় করার জন্য কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে, কেননা গিগ আকর্ষণীয় করতে পারলে বিক্রি বেশি হবে। এখানে গিগ আকর্ষণীয় করার জন্য প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো আলোচনা করা হলো-
গিগ টাইটেল
সুন্দর একটি গিগ টাইটেল থাকলেই অফারটি বায়ারদের কাছে আরও বেশি গ্রহণযোগ্য হবে। কোন ধরনের সার্ভিস দেওয়া হবে তা উল্লেখ করা হয় গিগ টাইটেল দ্বারা। গিগের টাইটেলটি আকর্ষণীয় করুন। যাতে যে কেউ টাইটেলটা দেখলেই ভেতরে গিয়ে পড়তে আগ্রহী হবেন। টাইটেলে অবশ্যই সার্চের সম্ভাব্য কিওয়ার্ড ব্যবহার করুন। গিগ টাইটেলে একই শব্দ একাধিক বার ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাটাগরি নির্বাচন
গিগের ওপর ভিত্তি করে ক্যাটাগরি নির্বাচন করতে হবে। ক্যাটাগরি অবশ্যই গিগের সাথে মিল থাকতে হবে। ক্যাটাগরি দেওয়া হলে সাব-ক্যাটাগরি নির্বাচন করতে হবে।
গিগ গ্যালারি
গিগ গ্যালারিতে সার্ভিস-সম্পর্কিত ইমেজ আপলোড করতে হবে। ইমেজ ব্যবহারের ক্ষেত্রে নতুন কাউকে হঠাৎ করে দৃষ্টি আকর্ষণ করা যায়, এ রকম কিছু ব্যবহার করা যেতে পারে। একটি কার্যকর ছবি হাজারটি বাক্যের চেয়েও উত্তম। ইমেজ সাইজ ৫ মেগাবাইটের নিচে হতে হবে। গিগ গ্যালারিতে সর্বনিম্ন
একটি ও সর্বোচ্চ তিনটি ইমেজ ব্যবহার করা যায়। ছবিগুলোর সাইজ প্রন্থ ৬৮২ পিক্সেল ও উচ্চতা ৪৫৯ পিক্সেল হতে হবে। সুতরাং অফারের সাথে যে ছবিটি সংযুক্ত করবেন, সেটি গুরুত্বের সাথে বাছাই করুন।
গিগ ডেস্ক্রিপশন ক্লায়েন্টকে কনভিন্স করতে কীভাবে লিখবেন
গিগ ডেসক্রিপশনে সার্ভিস সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য লিখতে হবে, যাতে বায়ার ডেসক্রিপশন পড়েই সার্ভিস সম্পর্কে যথাযথ ধারণা পান এবং আকৃষ্ট হন। সার্ভিসের ডেসক্রিপশন তারাই পড়বেন, যারা আপনার গিগ টাইটেল এবং ছবি দেখে আগ্রহী হওয়ার পর আরও বিস্তারিত জানতে ক্লিক করবেন। সুতরাং ডেসক্রিপশনটি এমনভাবে লিখতে হবে যেন এটি পড়লে বায়ার সার্ভিসটি কেনার জন্য অর্ডার করেন। উপস্থাপনা যত ভালো হবে গিগ বিক্রি হওয়ার সম্ভাবনাও তত বেড়ে যাবে।
ট্যাগের ব্যবহার
সার্ভিস-সম্পর্কিত কিওয়ার্ড ট্যাগ ব্যবহার করতে হবে। গিগটি যে ধরনের কাজের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে, সেই ধরনের কাজের ওপর পাঁচটি কিওয়ার্ড নির্ধারণ করতে হবে এবং সর্বনিম্ন তিনটি কিওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে। কিওয়ার্ড রিসার্চ করে ট্যাগ ব্যবহার করলে ভালো হয়। এর ফলে ক্লায়েন্ট গিগটি সহজে খুঁজে পাবেন এবং অর্ডার পাওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি থাকবে।
ডিউরেশন
যে সার্ভিসের ওপর গিগ তৈরি করা হয়েছে প্রথমে তা চিন্তা করতে হবে যে এই সার্ভিসটি সম্পন্ন করতে কী পরিমাণ সময় লাগবে বা অন্যরা একই সার্ভিস কতটুকু সময়ের মধ্যে ডেলিভারি দিচ্ছেন। ডিউরেশন ১ থেকে ২৯ দিন পর্যন্ত দেওয়া যায়। ফাইভারে সাধারণত ১ থেকে ২ দিন ডিউরেশন দেওয়া হয়।
বায়ারের প্রতি নির্দেশনা
বায়ার সার্ভিসটি নিতে হলে কী কী শর্ত পূরণ করতে হবে- এই অপশনে সে বিষয়গুলো উল্লেখ করতে হবে। এখানে কাজ করার জন্য বায়ারের কাছ থেকে কী কী দরকার হবে তা উল্লেখ করতে হবে। যেমন ইমেজ, ইউজার নেম, পাসওয়ার্ড, কনটেন্ট ইত্যাদি। বায়ারের কাছ থেকে সেলারের চাহিদা উল্লেখ
করে দিতে হবে যাতে ডেলিভারি দেওয়ার সময় পরবর্তী সময়ে কোনো ধরনের সমস্যায় না পড়তে হয় অর্থাৎ সার্ভিসটি নিতে হলে বায়ারের এই তথ্যগুলো লাগবে।
গিগ ভিডিও
গিগে ভিডিও যুক্ত করলে সেটি বিক্রি হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। ভিডিও অবশ্যই গিগের ওপর ভিত্তি করে হতে হবে এবং অবশ্যই ১ মিনিট বা তার কম সময়ের মধ্যে হতে হবে। একই ভিডিও একাধিক গিগে যুক্ত করা যায়। 'এক্সক্লুসিভ অন ফাইভার' এই কিওয়ার্ডটি ভিডিওতে অবশ্যই থাকতে হবে। ফাইভার ব্লগ থেকে জানা যায় যে সব বিক্রেতার ভিডিওতে নিজেরাই নিজেদের কাজ উপস্থাপন করেছেন এবং তাদের বিক্রি বেড়েছে ৯৬ শতাংশ।
আরো পড়ুনঃ প্যাসিভ ইনকামের আইডিয়া
যাদের ভিডিও ইফেক্ট, এনিমেশন, লেখা, স্টিল ছবি ইত্যাদির মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন, তাদের বিক্রি বেড়েছে ৮৪ শতাংশ। মিউজিক এবং অডিও ক্যাটাগরিতে যাদের ভিডিও ছিল, তাদের বিক্রি বেড়েছে অবিশ্বাস্যভাবে ৪১৮ শতাংশ। ভিডিও যুক্ত করলে সাধারণত ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই গিগে সেটা প্রদর্শন করে। ভিডিও প্রকাশ করার পরেও যতবার খুশি পরিবর্তন করা যায়। থাম্বনেলও ইচ্ছামতো পরিবর্তন করা যায়। পরপর তিনবার ভিডিও রিজেক্ট হলে আর কখনোই গিগে ভিডিও যুক্ত করা যায় না।
ফাইভারে গিগ বিক্রি বৃদ্ধির টিপস
ফাইভারে একটি টপিক্সের ওপর হাজার হাজার গিগ আছে। এ কারণে আপনার গিগটি ফাইভার থেকে খুঁজে বের করা সহজ না। কোনো বায়ার যখন ফাইভারে এসে তার প্রয়োজনীয় কোনো সার্ভিসের জন্য সার্চ করেন, তখন যে গিগগুলো সার্চের প্রথম দিকে থাকে, সেসব থেকে বায়ার তার সার্ভিসটি নিয়ে থাকেন। যেসব গিগে রিভিউ বেশি থাকে এবং যেসব গিগে মানুষ ঢুকেছে বেশি, সেগুলোকেই সার্চের প্রথমে দেখা যায়। এ ক্ষেত্রে গিগটিকে কিছুটা অপটিমাইজ করলে সফলতা পাওয়া যাবে ।
গিগ অপটিমাইজ করা
- ১. ৬০-৮০ অক্ষরের মধ্যে গিগ টাইটেলটি লিখতে হবে।
- ২. টাইটেলে মূল কিওয়ার্ডটি প্রথমে থাকতে হবে।
- ৩. মূল কিওয়ার্ডটি গিগ ডেসক্রিপশনে সর্বনিম্ন তিনবার থাকলে ভালো হয়।
- ৪. ট্যাগ লেখার সময় লং টেইল কিওয়ার্ড ব্যবহার করার চেষ্টা করুন।
- ৫. গিগ ভিডিও যোগ করলে এটি বিক্রি হওয়ার সম্ভাবনা বহুগুণ বেড়ে যায়।
গিগটিকে অপটিমাইজ করার পর এটিকে মার্কেটিং করলে ভালো ক্রেতা পাওয়া যাবে। সে জন্য সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, ফোরাম পোস্টিং, ব্লগ কমেন্টিং, ভিডিও মার্কেটিং এবং গেস্ট ব্লগিং করতে পারেন। সব একসাথে করতে পারলে দ্রুত ভালো ফলাফল পাবেন। সম্ভব না হলে যেকোনো একটি সঠিকভাবে করুন। তাতেই দেখবেন এক সপ্তাহের মধ্যেই আয় শুরু হয়ে গেছে।
ফাইভারে র্যাঙ্কিং
আপনার অ্যাকাউন্ট যদি এক মাস অ্যাকটিভ থাকে এবং আপনি যদি ফাইভারে ১০টি গিগ বিক্রি করেন এবং আপনার যদি ভালো ফিডব্যাক থাকে, তাহলে ফাইভার কমিউনিটি আপনার অ্যাকাউন্টটিকে 'লেভেল-১'-এ নিয়ে নেবে। তারা আপনার অ্যাকাউন্টে একটি লেভেল-১-এর ব্যাচ দেবে। বায়ারের পরিবর্তন যেন না হয়।
আরো পড়ুনঃ অনলাইনে ব্যবসা করে কোটিপতি
কাজ সুন্দরভাবে সম্পন্ন করে বায়ারকে কাজের প্রমাণ পাঠিয়ে দেবেন। মনে রাখবেন, বায়ার যদি কাজে সন্তুষ্ট না হন তাহলে সেটির টাকা পাওয়া যাবে না। সুতরাং শতভাগ কাজ করতে হবে। যদি ফাইভারে ৫০টি গিগ বিক্রি করেন এবং আপনার যদি ভালো ফিডব্যাক থাকে এবং আপনার অ্যাকাউন্ট যদি দুই মাস অ্যাকটিভ থাকে তাহলে ফাইভার কমিউনিটি আপনার অ্যাকাউন্টটিকে লেভেল-২-এ নিয়ে নেবে।
তারা আপনার অ্যাকাউন্টে একটি লেভেল-২-এর ব্যাচ দেবে।বায়ারকে দ্রুত উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবেন। আপনার অ্যাকাউন্ট যদি চার মাস অ্যাকটিভ থাকে এবং যদি ফাইভারে ২৫০টি গিগ সেল করেন, ভালো ফিডব্যাক থাকে, তাহলে ফাইভার কমিউনিটি আপনার অ্যাকাউন্টটিকে টপ-লেভেলে নিয়ে নেবে।
তারা আপনার অ্যাকাউন্টে একটি টপ-লেভেলের ব্যাচ দেবে। টপ লেভেলে অনেক বেশি কাজ পাওয়া যায় এবং প্রতিটি কাজের মূল্য অনেক বেশি নির্ধারণ করে দেওয়া যায়। ফাইভারে কাজ করলে প্রথমদিকে ধৈর্য ধরে কাজ করতে হবে। কেননা প্রথম দিকে আপনার গিগ খুব কম বিক্রি হতে পারে। আপনি যখন একটির পর একটি লেভেল অতিক্রম করবেন, তখন গিগ বিক্রি করা সহজ হয়ে যাবে।
ফাইভার থেকে টাকা উত্তোলন পদ্ধতি
ফাইভার প্রতি ৫ ডলারে ১ ডলার চার্জ হিসেবে কেটে নেবে অর্থাৎ ৫ ডলার আয় করলে আপনি পাবেন ৪ ডলার। প্রতিটি কাজ বায়ার কমপ্লিট ঘোষণা করার ১৫ দিন পরে টাকা উত্তোলন করা যাবে। বাংলাদেশে পাইওনিয়ার ডেবিটকার্ডের মাধ্যমে ফাইভার থেকে আয় করা অর্থ সরাসরি এটিএম বুথের মাধ্যমে ওঠানো যায়। প্রতিবার ৩ দশমিক ১৫ ডলার চার্জ কাটবে। তা ছাড়া সেপ্টেম্বর ২০১৫ থেকে ফাইভারে সরাসরি ব্যাংকের মাধ্যমে ডলার উত্তোলনের সুবিধা চালু হয়েছে।
ফাইভারে কাজ করার সতর্কতা
- ১. কাজের অর্ডার পাওয়ার পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ জমা দিতে না পারলে অ্যাকাউন্ট সাসপেন্ড হয়ে যেতে পারে।
- ২. অন্যের গিগ থেকে নকল করে নিজের গিগ তৈরি করলে সেই অ্যাকাউন্ট সাসপেন্ড হয়ে যাবে।
- ৩. একটা পেপ্যাল অ্যাকাউন্ট কিংবা পাইওনিয়ার অ্যাকাউন্ট একাধিক ফাইভার অ্যাকাউন্টে যুক্ত থাকলে এর জন্য বিপদ হতে পারে।
- ৪. একই তথ্য দিয়ে একাধিক অ্যাকাউন্ট খুললেও বিপদের আশঙ্কা রয়েছে।
আশা করি ফাইভার থেকে টাকা উত্তোলন পদ্ধতি এবং ফাইভারে আকর্ষণীয় গিগ তৈরির টিপস এ সম্পর্কে জানাতে পেরে আমরা খুবই আনন্দিত এবং আপনাদের অনেক উপকার হবে। এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পেতে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়ম মত ফলো করুন। আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে শেয়ার করুন ধন্যবাদ।




