ঢেঁড়শের বীজ বপনের পদ্ধতি - ঢেঁড়শের চারা গাছ বাছাই

ঢেঁড়শের বীজ বপনের পদ্ধতি এবং ঢেঁড়শের চারা গাছ বাছাই সম্বন্ধে বিস্তারিত তথ্য জানতে চান তাহলে মনোযোগ সহকারে আর্টিকেলটি পড়তে পারেন।
ঢেঁড়শের গাছ লাগানোর জন্য জমি তৈরি

পটল গাছের রোগ ও পোকা দমন প্রতিকার ব্যবস্থাএই আর্টিকেলে আরো আলোচনা করছি ঢেঁড়স চাষের বীজ বোনার উপযুক্ত সময় এবং ঢেঁড়শের গাছ লাগানোর জন্য জমি তৈরি। এছাড়া আরো বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক আলোচনা করা হয়েছে সেগুলো জানতে হলে আর্টিকেলটি পড়ার অনুরোধ রইলো।

ঢেঁড়শ চাষের উন্নত পদ্ধতি


ইংরেজিতে ঢেঁড়শকে বলা হয় Ladies Fingure। কারণ, ঢেঁড়শ আসলে দেখতে মেয়েদের সুকোমল আঙ্গুলের মত। সবজি হিসেবে ঢেঁড়শের প্রচন্ড চাহিদা রয়েছে। এই কারণে বাজারের অন্যান্য সবজির তুলনায় ঢেঁড়শের বেশ দাম লক্ষ্য করা যায়। অল্প জায়গায় প্রচুর পরিমাণে ফলন লাভ করা যায় ঢেঁড়শ চাষ করে। ফলে এটি একটি লাভজনক চাষাবাদ হিসেবে স্বীকৃত।

ঢেঁড়শের বিভিন্ন জাত


পার্বণী ক্রান্তিঃ গাছ মাঝারি লম্বা শাখা-প্রশাখা প্রচুর, জলদি জাত। বীজ বপনের ৩০-৩৫ দিন পরেই ফুল ধরতে শুরু করে। আগাম চাষের পক্ষে খুব উপযুক্ত জাত। পাঁচ শিরাযুক্ত ফল, লম্বায় ১২.৫ সে.মি. থেকে ২৫ সেমি এবং রঙ গাঢ় সবুজ। গ্রীষ্ম ও বর্ষা উভয় মৌসুমেই চাষ করা যায়। ফলনও প্রচুর হয়। কুটে রোগ সহনশীল জাত এটি।
কল্যাণী প্রতাকরঃ গাছ লম্বা। ছোট থেকেই প্রচুর ফল ধরে। গাছে ফুল ফোটার ৫-৬ দিনের মধ্যেই কচি ফল তোলা যায়। পাঁচ শিরাযুক্ত সবুজ রঙের ফল। ফলন প্রচুর। কুটে রোগ সহনশীল জাত এটি।
পুসা সাওয়ানিঃ গাছ লম্বা, জলদি জাত। বীজ বপনের ৩০-৪০ দিন পরেই গাছে ফুল ধরতে আরম্ভ করে। গ্রীষ্ম ও বর্ষা উভয় মৌসুমেই চাষ করা যায়। পাঁচ শিরাযুক্ত সবুজ রঙের ফল। লম্বায় প্রায় ১২.৫-১৫ সেমি.। ফলনও প্রচুর হয়।
পঙ্কজঃ স্থানীয় জাত। পুসা সাওয়ানির চেয়ে ফসল বেশি। গাছ বহু ডাল- পালাযুক্ত ঝাঁকড়া। আমন চাষের পর ধান জমিতে অথবা বর্ষাকালে উঁচু জমিতে লাইন করে বীজ বপন করা হয়। ছোট ছোট গাছে ডালপালার কুঁড়ি বের হবার সঙ্গে সঙ্গে ফুল ও ফল দেখা দেয় এবং নিয়মিতভাবে সার দিলে ও পরিচর্যা করলে কয়েক মাস ধরে ফল পাওয়া যায়। এই জাতে কুটে রোগ হয় না। প্রচুর ফলনও হয়।
আরকা অনামিকাঃ গাছ লম্বা, ছোট অবস্থা থেকেই গাছে প্রচুর ফল ধরে। পাঁচ শিরাযুক্ত মসৃণ রঙের ফল। কুটে রোগ প্রতিরোধের বিশেষ ক্ষমতা আছে। বসন্তের শুরুতে জলদি জাত হিসেবে এর চাষ করা হয়। প্রচুর ফলনও হয়।
পাঞ্জাব পশ্মিনীঃ গাছ বেঁটে, উচ্চ ফলনশীল মাঝারি আকারের পাঁচ শিরাযুক্ত সবুজ রঙের ফল। কুটে রোগ আক্রমণ প্রতিরোধ ক্ষমতা আছে।
হাইব্রিড জাত
১। ইন্দো-আমেরিকান কোং
  • বিজয়াঃ অধিক ফলনশীল, পাঁচ শিরাযুক্ত, সবুজ রঙের মাঝারি আকারের ফল। গাছ বেঁটে (১২০-১৫০ সেমি.) বীজ বপনের ৬-৭ সপ্তাহ পরে ফসল তোলা যায়। ফলন: প্রতি হেক্টরে ১৫ থেকে ১৮ টন। কুটে রোগ সহনশীল জাত।
  • বর্ষাঃ গাছ ১৫০ থেকে ১৮০ সেমি. লম্বা। অন্যান্য গুণাগুণ বিজয়ার মতো। বিশাল: গাছ ১৫০ সেমি. থেকে ১৮০ সেমি। শাখা বিশিষ্ট। অন্যান্য গুণাগুণ বিজয়ার মতো।
  • ৭২১৫ঃ বিজয়ার থেকে বেঁটে। ফল সবুজ। অন্যান্য গুণাগুণ বিজয়ার মতো।
  • ডি-১১৬ঃ গাছ (বেঁটে ৯০ সেমি. থেকে ১২০ সেমি.)। ফলন প্রচুর। কুটে রোগ সহ্য করতে পারে। । পাঁচ শিরাযুক্ত ফল।
২। নাথ সিডস সি.
  • নাথ শোভা-১০ঃ গাছ লম্বা, প্রচুর শাখা-প্রশাখাযুক্ত। বীজ বপনের ৩৫-৪০ দিন পরে ফসল তোলা যায়। ৫-৬টি শিরাযুক্ত গাঢ় সবুজ রঙের ফল। লম্বায় ১২.৫ সেমি. থেকে ১৫ সেমি. কুটে রোগ সহনশীল জাত।ফলনঃ প্রতি হেক্টরে ১৮ থেকে ২২ টন।
  • নাথ শোভা-১১১ঃ গাছ লম্বা এবং প্রচুর শাখা-প্রশাখাযুক্ত। বীজ বপনের ৪৫ দিনের মধ্যেই ফসল তোলা যায়। গাঢ় সবুজ রঙের ফল, লম্বায় ১৫ সেমি. । কুটে রোগ সহনশীল জাত।
  • ফলনঃ প্রতি হেক্টরে ১৮ থেকে ২২ টন।
৩। মাহিকো সিডস কোং
  • হাইব্রিড-১০ঃ বীজ বপনের ৪৫ দিন পরে ফল তোলা যায়। পাঁচ শিরাযুক্ত, গাঢ় সবুজ রঙের ফল। উচ্চ ফলনশীল। কুটে রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা আছে।
  • ফলনঃ প্রতি হেক্টরে ১৫ থেকে ১৭ টন।
  • হাইব্রিড-৬ঃ গাছ লম্বা। বীজ বপনের ৪০-৪৫ দিনের মধ্যে ফল তোলা যায়। নরম ও গাঢ় সবুজ রঙের ফল। আকার মাঝারি (১২.৫ সেমি.)। বর্ষাকালে এর চাষ ভাল হয়।
  • ফলনঃ প্রতি হেক্টরে ১২ থেকে ১৪ টন।
  • হাইব্রিড-৭ঃ গাছ লম্বা। বীজ বপনর ৪৮-৫০ দিনের মধ্যে ফল তোলা যায়। পাঁচ শিরাযুক্ত গাঢ় সবুজ রঙের নরম ফল। কুটে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আছে।
  • ফলনঃ প্রতি হেক্টরে ১৫-১৮ টন।
৪। অঙ্কুর সিডস কোং
  • অঙ্কুর ৩৫ঃ গাছ লম্বা, সবল। বীজ বপনের ৫৫ দিনের মধ্যে ফসল তোলা যায়। পাঁচ শিরাযুক্ত সবুজ রঙের ফল। ফল আকারে মাঝারি। কুটে রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা আছে।
  • ফলনঃ প্রতি হেক্টরে ১৫ থেকে ১৯ টনের মতো।
  • অঙ্কুর ৪০ঃ গাছ লম্বা ও সবল। বীজ বপনের ৫৫ দিনের মধ্যে ফল তোলা যায়। ফলের রঙ সবুজ। কুটে রোগ প্রতিরোধে সক্ষম।
  • ফলনঃ প্রতি হেক্টরে ১৫ থেকে ১৭ টন।
৫। কানকো সিডস কোং
  • গারিবাঃ প্রচুর শাখা-প্রশাখাযুক্ত লম্বা গাছ। বীজ বপনের ৬০ দিনের মধ্যে ফল তোলা যায়। পাঁচ শিরাযুক্ত মাঝারি আকারের সবুজ রঙের ফল। কুটে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা আছে।
  • ফলনঃ প্রতি হেক্টরে ১৫ থেকে ১৯ টনের মতো।
  • হলিডেঃ গাছ বেঁটে এবং ৩-৪টি শাখা হয়। গাছের ৩-৪টি পর্ব বা গাঁট থেকে ফল ধরা শুরু হয়। ফল মাঝারি আকারের মোটা ও গাঢ় সবুজ রঙের। কুটে রোগ সহনশীল জাত।
  • ফলনঃ প্রতি হেক্টরে ১৫ থেকে ১৭ টনের মতো।

ঢেঁড়স চাষের বীজ বোনার উপযুক্ত সময়


  • বসন্তকালীন- অগ্রহায়ণ মাসে বীজ বুনতে হয়।
  • গ্রীষ্মকালীন- মাঘ থেকে ফাল্গুনে বীজ বুনতে হয়।
  • বর্ষাকালীন- বৈশাখ থেকে জ্যৈষ্ঠ মাসে বীজ বুনতে হয়।
  • হাইব্রিড- পৌষের মাঝামাঝি থেকে ভাদ্রের মাঝামাঝি।
  • ঢেঁড়শের বীজের পরিমাণ
  • দেশি উন্নত জাত- প্রতি হেক্টরে ১০ কেজি-১৫ কেজি.
  • হাইব্রিড- প্রতি হেক্টর ৩.৭৫ কেজি.-৫ কেজি,।
দূরত্বঃ বসন্তকালীন ও গ্রীষ্মকালীন ফসলের জন্যে সারি থেকে সারি দূরত্ব ৩০ সেমি. রাখতে হবে। বর্ষাকালীন ফসলের জন্যে সারি থেকে সারির দূরত্ব ৬০ সেমি. ও চারা থেকে চারার দূরত্ব ৩০ সেমি. রাখতে হবে। হাইব্রিডের জন্যে সারি থেকে সারির দূরত্ব ৬০ সেমি. এবং চারা থেকে চারার দূরত্ব ৩০-৪৫ সেমি. রাখতে হবে।

ঢেঁড়শের গাছ লাগানোর জন্য জমি তৈরি


ঢেঁড়স চাষের জন্যে বীজ সরাসরি জমিতে বপন করা হয়। জমি ৪-৫ বার লাঙল ও মই দিয়ে মাটি ঝুরঝুরে করতে হবে। এ সময় জমির সমস্ত আগাছা পরিষ্কার করতে হবে। মাটির বিভিন্ন ক্ষতিকারক পোকা-মাকড়ের হাত থেকে চারা গাছকে রক্ষা করবার জন্যে এবং পরবর্তীকালে যাতে গাছে কুটে রোগের আক্রমণ কম হয় সেজন্যে ১৫ কেজি. হারে ফুরাডান বা ফোরেট গুঁড়া জমিতে সর্বত্র ছড়িয়ে ভালো করে মিশিয়ে দিতে হবে। জমি সমান করে নিয়ে ছোট ছোট প-টে ভাগ করতে হবে। পানিসেচ ও পানি নিকাশের জন্যে প্রয়োজনমতো নালা তৈরি করতে হবে।

ঢেঁড়শের গাছ সার প্রয়োগ


উন্নতজাতের জন্য প্রতি হেক্টরে ১৫ টন গোবর সার অথবা কম্পোস্ট সার জমি তৈরির সময় ভালো করে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দিতে হবে। এছাড়া শেষ চাষের সময় মূল সার হিসাবে ৪০ কেজি,, নাইট্রোজেন, ৫০ কেজি, ফসফেট ও ৫০ কেজি, পটাশ বীজ বপনের নির্দিষ্ট জায়গায় দিতে হবে।
  • হাইব্রিডের জন্যঃ প্রতি হেক্টরে ২৫ টন গোবর হবে। শেষ চাষের সময় মূল সার হিসাবে ৬০ কেজি., নাইট্রোজেন ৫০ কেজি. ফসফেট ও ৭৫ কেজি, পটাশ দিতে হবে।
  • চাপান সারঃ উন্নত জাতের বেলায় বয়স তিন সপ্তাহের হলে ২০ কেজি, নাইট্রোজেন প্রথম চাপান সার হিসেবে দিতে হবে। চারার বয়স ছ'সপ্তাহ হলে ২০ কেজি, নাইট্রোজেন দ্বিতীয় চাপান সার হিসেবে দিতে হবে।
  • হাইব্রিডের বেলায়ঃ প্রতি হেক্টরে ৩০ কেজি, নাইট্রোজেন বীজ বপন করার তিন সপ্তাহ পরে ও ৩০ কেজি, নাইট্রোজেন ছ'সপ্তাহ পরে চাপান সার হিসেবে দিতে হবে। মাটি পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে সারের মাত্রা নির্ধারণ করতে হবে।
  • পাতায় তরলসার প্রয়োগঃ শতকরা দু'ভাগ ইউরিয়া অর্থাৎ ২০ গ্রাম ইউরিয়া এক লিটার পানিতে গুলে, গাছের বয়স যখন এক সপ্তাহ তখন থেকে সপ্তাহে একবার করে স্প্রে করলে ফলন বেশি হয়।
  • ঢেঁড়শের বীজ শোধন
বীজ বপন করার আগে বজি শোধন করে নিতে হবে। প্রতি কেজি, ঢেঁড়স বীজ শোধন করতে ব্যাভিস্টিন দু'গ্রাম হারে অথবা ইন্দোফিল এম-৪৫ দুই গ্রাম হারে অথবা থাইরাম আড়াই গ্রাম হারে অথবা ক্যাপটাফ তিন গ্রাম করে মেশাতে হবে।

ঢেঁড়শের বীজ বপনের পদ্ধতি


ঢেঁড়স বীজ ছড়িয়ে অথবা লাইনে বপন করে চাষ করা হয়। ঢেঁড়শের বীজ বপনের ভালো ফলন পেতে হলে বীজ নির্দিষ্ট দূরত্বে লাইনে বপন করা উচিত। প্রতি সারিতে নির্দিষ্ট দূরত্বে খুপি করে মাটির এক সেমি. গভীরে বীজ বপন করতে হবে। প্রতি সারিতে নির্দিষ্ট দূরত্বে খুপি করে মাটির এক সেমি. গভীরে বীজ বপন করতে হবে। প্রতি খোপে হাইব্রিড জাতের বীজ একটি করে, উন্নত জতের ক্ষেত্রে ২-৩টি করে বীজ বপন করা উচিত।
গড় তাপমাত্রা ২০০ সেন্টিগ্রেডের নিচে থাকলে বীজের অঙ্কুরোদগম হয় না। তাই আগাম চাষে বীজ কল বের করে বপন করা দরকার। এজন্য সামান্য গরম পানিতে বীজ অন্তত ২৪ ঘণ্টা ভালোভাবে ভিজিয়ে রেখে তারপর নির্দিষ্ট দূরত্বে ও নির্দিষ্ট গভীরতায় যত্ন নিয়ে বীজ বপন করতে হবে।

ঢেঁড়শের চারা গাছ বাছাই


হাইব্রিড জাতের চারা গাছ প্রতিটি প্রায় ভালোভাবেই গজায় এবং সুস্থ ও সবল হয়। সেজন্য তেমন কোন বাছাইয়ের দরকার হয় না। কিন্তু উন্নত জাতের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট দূরত্বে প্রতিটি খুপিতে ২-৩টি করে বীজ বপন করা হয়। তাই প্রতি খুপিতে একটি করে সুস্থ, সবল ও নীরোগ চারা রেখে বাকি চারা তুলে পুড়িয়ে বা পুঁতে ফেলতে হবে।
চাপান সার প্রয়োগঃ নির্দিষ্ট মাত্রায় ও নির্দিষ্ট সময়ে চাপান সার দিতে হবে। চাপান সার দেওয়ার পর গাছের গোড়ায় মাটি ধরিয়ে দিতে হবে।

ঢেঁড়শের গাছের সেচ ও পরিচর্যা


  • মাটি, আবহাওয়া এবং গাছের অবস্থা বুঝে সেচ দিতে হবে। প্রয়োজনমতো নালা তৈরি করে বর্ষাকালে অতিরিক্ত পানি নিকাশের ব্যবস্থা করতে হবে।
  • জমিতে বা গোড়ায় পানি জমা অবস্থা ঢেঁড়স গাছ একেবারেই সহ্য করতে পারে না। জমিতে হালকাভাবে সেচ দিতে হবে।
  • গ্রীষ্মকালে ৭-১০ দিন অন্তর সেচ দিতে হয়। বর্ষাকালে বৃষ্টি হলে সেচের প্রয়োজন হয় না। সময়মতো আগাছা তুলে পুড়িয়ে বা পুঁতে ফেলতে হবে।
ফসল তোলা
ঢেঁড়সের ফুল ফোটা থেকে কচি নরম কল তৈরি হতে ৬-৮ দিন সময় লাগে। সেজন্যে ৩-৪ দিন অন্তর কচি নরম ফসল তুলতে হয়।
সম্ভাব্য ফলন
উন্নত জাত-প্রতি হেক্টরে ১০-১৫ টন।
হাইব্রিড- প্রতি হেক্টরে ১৮-২২ টন।
বসন্তকালীন ও গ্রীষ্মকালীন ঢেঁড়সের ফলন কম হয়।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url